Mukthir Kotha

I am much interested to do something in the cyber world regarding Bangabandhu but my knowledge capacity & capabilities of investments are too limited. In 1972 some how I have met our great leader and appealed for any kind of job when I was jobless. Bangabandhu rehabilitate me as a freedom fighter and that is my weak point of lives to remember him ever.

In the year of 1953 I came to this beautiful world while violent storm was shivering mother earth. In the month of April on the 13th which happened to be a Tuesday, I cried for the first time on my mothers’ lap and all my relatives rejoiced. It was an occasion of double happiness because my birth brought the long happy New Year along with it.This is Mukthi, Mukthishena71, somebody called me Mokter, someone mothul, but in 1971 I have changed my name when I have joined the Liberation war as a freedom fighter. The freedom fighter of Bangladesh liberation war called Mukthi bahini / Mukthifouze / Mukthishena, just I have found the new name so no one can call me others name which is not perfect and didn’t like. I became Mukthi, Moktel Hossain Mukthi.

I’m from South Akal Barish Village, Banshgadi Union under Kalkini UpaZila of Madaripur district. I have created arround 150 blogs/websites of Bangladesh Independec, glorious victory of bengali nation, father of nation bangabandhu, war crime of 1971, rape victims, freedom fighters, deshratna sheikh hasina alongwith our dedicated leaders of bangladesh awami league. I have modified 1000 of rare images of Bangabandhu and others those you may see on http://muktimusician.picturepush.com and google search easily.

Basically I have sung tagore songs in the media. Sometimes composing the music and lyricist I couldn’t anything in my life. Neither had I done anything for the people nor for my family due to my abnormality in 1975 august. Whereas, I got so many opportunity/ chances in my life that I couldn’t proper used for the people whom I loved so much. I loved father of nation Bangabandhu we couldn’t safe him & his family in 1975 being a freedom fighter that was one kind of burning fire on my heartiest chest of bottom.

I have cried a lot on the streets in 1975 for Bangabandhu even I was on the streets until midnight as a mad (I was in then PG Hospital under treatment of Dr. Hazera Mahtab (daughter of Late Dr. Ibrahim & wife of Dr. Fashiuddin Mahtab) three months. the Ministry of Land allowed my job without pay of there months salary due to my abnormality.

After liberation father of nation Bangabandhu & first Prime Minister of Bangladesh Late tajuddin Ahmed had given me a job in the ministry of land in 1972. I have worked with 11 Ministers & 9 full secretary including Abu Taher (Bangabandhu was selected him for Governor of Dhaka Division) M. Mokammel Huq, M. Keramat ALi, Golam Mostofa, jamsher Uddin Dr. Kamal Uddin Siddiqui, Md, Shahidul Alam and other so many. It is my great pleasure that I have worked with late abdur rob serniabat, Mollah Jalal, Sri Fonibhushon Majumdar, demoted Minister Mohamed Ullah (few days President of Bangladesh) I have beaten the police officer at Tejgaon Rail line in 1976 in absence of mind than finally central jail. The police beaten me whole night’s even put hot water to my face. Do you know why I have beaten that police officer? Yes, which I want to tell you that police sub inspector used slang and foul language to father of nation Shahid Bangabandhu Sheikh Mujib, sheikh kamal, sheikh jamal and sheikh fazlul haque moni at that midnight while I was coming from FDC Studio. After 14 days my elder brother took out me from the custody and finally PG Hospital for mental treatment. Dr. said its not mental case, just keep him as he as wants to do.

Second thing: I was in Japan in 1992. On e day I have participated 21 February program which was arranged by Bangladesh Embassy of Tokyo, Japan. The program will be inaugurated by the Deputy High Commissioner Bangabandhu murderer Lt. Col. Rashed Choudhury instead of the High Commissioner. The ex student leader Md. Kofiluddin, Akbor, Prince, mezbah, Apu sarwar will not allow Rashed Choudhury to touch the national and black mourn flags. They made rally to protect him from the inauguration program and I was one of them to protest & postpone entire program and if killer Rashed Choudhury inaugurate the program we will not perform at the same program. High Commission called police nearby 5 hundreds of police surround us. Police commissioner came and spokes all of us, than he realized the real situation. That was an ideals decision by all of us.

The empty ground of Bengali Nation will never be complete without referring to Shahid Bangabandhu Sheikh Mujib & late four National Leaders. I am writing these songs in remembrance of those heroes given their valuable lives for the great victory of Bangladesh. It is my great pleasure that I was close to them all in 1972-1975 August 15.

More interesting some of story I’d like to tell you. Later on I was PS to Md. Noor Ali, Chairmen & Managing Director, Unique Group (1997-2001). Noor Ali was nominated by Awami League in 2001 for Nawabganj constituency. Late Agriculture Economist Shankar Goswami, President Bangladesh Student League (former APS to HPM AFM Bahauddin Nasim was the Secretary General of GOSWAMI NASIM COUNCIL) was political secretary. Late Shankar dada and I lead the entire election campaign at Nawabganj in 2001. I have written 10 songs for that election and published an album in favor of BOATS & NOOR ALI. You know 2001 National Assembly Election was engineering by the army and CIA PISI so Awami league failure to get the power.

Meanwhile, all the leaders are looking for their future position; the party is totally out of control, out of rules/resolutions & not united actively, constructively on the grassroots level, which will look after? Don’t know who will takecare of the party? Don’t know those are really dedicated they're in out of the cabinet. She is trying to solve the problem other than new cabinet members are little deference.

Thereafter, it was very sad heart paining story. Some of miscreants suddenly had attacked to Unique Group to heats NOOR ALI but he was in out only they found some of staffs and me. They hits me, kicks me as the human people some times beating the animals. They took my hair from my foreheads’. I apologized for my campaign, album & supporting Awami league. I said forgive me, I beg pardon as a freedom fighter to them. Leave me the country, I will never come and never sing any songs of Bangabandhu & Awami league. Everything i have reported to present Finance Minister and other but no response properly and those miscreants had hurt me still their in Gulshan Banani area. Being a freedom fighter I want justice. I want a major punishment of OC Nassir who was in Gulshan PS in 2002. Still I don't know is he in job or not?

No more dear friends ……………The memorial music album of Bangabandhu “mukthir gaan” 1 2 & 3 you may listen on: youtube.com/muktimusician

Tuesday, December 27, 2011

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার সঙ্গে বিএনপি সরকারের সম্পৃক্ততা ছিল

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার সঙ্গে তৎকালীন বিএনপি সরকারের সম্পৃক্ততারP অভিযোগ করে শেখ হাসিনা বলেন, আমি এখনো বিশ্বাস করি এটা প্রকাশ্য দিবালোকের মতো সত্য যে সরকারের মদদ ছাড়া এ ধরণের ঘটনা ঘটতে পারে না। পরিকল্পিতভাবে এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছিলো। তাতে কোনো সন্দেহ নেই।' রোববার সকালে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহত শহীদদের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন। আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, 'রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে রাজনৈতিকভাবেই মোকাবেলা করতে হবে। গ্রেনেড মেরে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে শেষ করে দেবে এটা হবে না। এজন্যই ২১ অগাস্ট গ্রেনেড হামলার বিচারের রায় বাংলার মাটিতে কার্যকর করা হবে। যেভাবে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচার হয়েছে, সেভাবে
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার বিচারও করা হবে।' তিনি বলেন, 'আমি রাজনীতি করি এ দেশের মানুষের জন্য। তাই আল্লাহ হয়তো সেদিন আমাকে রক্ষা করেছেন, আমার হাত দিয়ে ভালো কিছু করানোর জন্য।' ১৯৮২ সালে চট্টগ্রামে আমাকে হত্যার উদ্দেশে গুলি চালানো হয়েছিল। সেদিনও ২৪ জন নেতাকর্মী নিহত হয়েছিল। তিনি বলেন, আমার বিশ্বাস, এদেশের মানুষের ভাল কিছু করতেই মহান আলাহতালা আমাকে বাঁচিয়ে রেখেছেন। এদেশের মানুষের জন্য সততা ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করে যাচ্ছি। আমার পিতা এদেশের মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্য সর্বোচ্চ ত্যাগ করে গেছেন। তাঁর আদর্শ আমার প্রেরণা। তিনি জনগণের কাছে তাদের কল্যাণে সবসময় কাজ করে যাওয়ার দোয়া কামনা করেন। শেখ হাসিনা বলেন, 'তখনকার সময় যারা ক্ষমতায় ছিলো তারা এ হামলার সুষ্ঠু তদন্ত করেনি। উল্টো সকল আলামত নষ্ট করে দিয়েছিলো। অবিস্ফোরিত গ্রেনেড আলামত হিসাবে সংরক্ষিত না রেখে ধ্বংস করা হয়েছিলো। তাহলে সত্য লুকানোর জন্যই কি এগুলো করা হয়েছিলো।' জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়ে তিনি আরও বলেন, 'বাংলাদেশে এই ধরনের ঘটনা আর যাতে না ঘটে- সেজন্য সরকারে আসার পর আমরা কঠোর অবস্থান নিয়েছি। যত বাধাই আসুক জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আমরা অভিযান চালিয়ে যাবো।'
তিনি বলেন, 'সন্ত্রাস জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে আমরা সেদিন র্যা লি করছিলাম। ওই দিন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনও তৎপরতা দেখিনি। অথচ এমনিতে আমরা সভা সমাবেশ করতে গেলে পুলিশ ঘিরে রাখতো। কিন্তু ওইদিন পুলিশের তৎপরতা ছিল না। এমনকি গ্রেনেড হামলার পরে আহত-নিহতদের সাহায্যের জন্যও তারা এগিয়ে আসেনি। উল্টো আমাদের দলের যারা আহত-নিহতদের সাহায্যে এগিয়ে এসেছিল তাদের ওপর পুলিশ লাঠিচার্জ ও টিয়ারগ্যাস নিক্ষেপ করে।'
পুলিশ লাঠিচার্জ ও টিয়ারগ্যাস ছুঁড়বে কেন প্রশ্ন করে তিনি বলেন, 'নিশ্চয় হামলাকারী ঘাতকদের পালিয়ে যেতে সহযোগিতা করতে পুলিশ এটা করেছিল। গ্রেনেড হামলায় আহতদেরও হাসপাতালে ঠিক মতো চিকিৎসা নিতে দেওয়া হয়নি। ঢাকা মেডিকেলে সেইদিন তেমন ডাক্তারও ছিলো না। বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে আহতদের ভর্তি করতে চায়নি।' তিনি বলেন, 'এ ঘটনার বিচার না করে তখন জর্জ মিয়াকে নিয়ে নাটক সাজানো হয়েছিলো। জর্জ মিয়ার একার পক্ষ্যে এতো গ্রেনেড বহন করা কি করে সম্ভব ছিলো।'

২১ অগাস্টের গ্রেনেড হামলার ঘটনা স্মরণ করে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, "আমি বক্তব্য শেষে মাইক রেখে সিড়ির দিকে পা বাড়িয়েছি। তখন গোর্কি (যুগান্তরের প্রধান ফটোসাংবাদিক এস এম গোর্কি) আমাকে বললো, 'আপা একটু দাঁড়ান। আমি ছবি নিতে পারিনি।' আমি দাঁড়ালাম। তখনই হামলা শুরু হলো। আমার পাশে হানিফ ভাই (ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ হানিফ) ছিলেন। গ্রেনেডের যে স্পি¬ন্টার আমার গায়ে লাগার কথা ছিলো, তা উনার গায়ে লেগেছিলো। টপ টপ করে রক্ত আমার গায়ে পড়ছিলো।"
২১ অগাস্টের হামলায় নিহত ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য রফিকুল ইসলামের (আদা চাচা) কথা স্মরণ করে করে শেখ হাসিনা বলেন, "ঝড়-বৃষ্টি যাই থাকুক না কেন, আওয়ামী লীগের সকল সমাবেশেই আদা চাচা উপস্থিত থাকতেন।শেখ হাসিনা নিহত ও আহতদের স্মরণ করে বলেন, 'আমি বক্তব্য শেষ করে সামনের দিকে পা বাড়িয়েছি তখনই হামলাগুলো হলো। একে পর এক গ্রেনেড পড়তে থাকে। ১২/১৩টি গ্রেনেড এসে পড়ে ছিলো। আমার পাশে হানিফ ভাই (ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের প্রয়াত সভাপতি মোহাম্মদ হানিফ) ছিলেন। তিনি আমাকে আড়াল করে রাখেন। গ্রেনেডের স্প্রিন্টার আমার গায়ে না লেগে ওনার গায়ে লেগেছিলো। হানিফ ভাইয়ের সারাগায়ে রক্ত ঝড়ছিলো, সে রক্ত আমার গায়ে এসে পড়ে। 
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, সাহারা খাতুন, ওবায়দুল কাদের, মতিয়া চৌধুরী, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য তোফায়েল আহমদ ও সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন।

Monday, October 17, 2011

হাওয়া ভবন এ দেশের জনগণের কাছে নৈরাজ্যের প্রতীক: আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ

খালেদা জিয়া যত বিরোধিতাই করুন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার অবশ্যই হবে : আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ
হাওয়া ভবন এ দেশের জনগণের কাছে নৈরাজ্যের প্রতীক: আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ
১৬ অক্টোবর ২০১১ | ১ কার্তিক ১৪১৮
আওয়ামী লীগ সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর এমপি বলেছেন, বন্দুকের নলে বিএনপির জন্ম বলেই তারা জনগণের ক্ষমতায়নে বিশ্বাস করে না। তারা বিশ্বাস করে স্বৈরতন্ত্রে। আর সে কারণেই বিএনপিকে দিয়ে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে তা কখনই আশা করা যায় না।ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর বলেন, বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়া যত বিরোধিতাই করুন যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাংলার মাটিতে অবশ্যই হবে। বাংলাদেশকে যুদ্ধাপরাধীর অভয়ারণ্য হতে দেয়া হবে না উলেস্নখ করে তিনি বলেন, বিশ্বের সব দেশেই যুদ্ধাপরাধীর বিচার হয়েছে। বাংলাদেশেও বিচার হবে। কিন্তু স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষা করতে দেশ-বিদেশে নানা ষড়যন্ত্র শুরু করেছে।
শনিবার দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধু পেশাজীবী পরিষদ আয়োজিত 'জনগণের ৰমতায়ন প্রেৰিত বাংলাদেশে : প্রসঙ্গ ডিজিটাল বাংলাদেশ ভিশন-২০১১' শীর্ষক আলোচনাসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তাঁরা এসব কথা বলেন। সংগঠনের সভাপতি জহির উদ্দিনের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য এ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন প্রমুখ।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম বলেছেন, বিএনপি-জামাতের শাসনামলে দেশে কোনো উন্নয়ন হয়নি। খালেদা জিয়া বুঝতে পেরেছেন মহাজোট সরকার ক্ষমতার মেয়াদ পূর্ণ করলে তাদের সব নির্বাচনী ওয়াদা পূরণ করতে সক্ষম হবে। আর এ জন্য জনগণকে বিভ্রান্ত করতে বিলাসবহুল গাড়ি নিয়ে কোটি কোটি টাকা ব্যয় করে রোড মার্চ করে নতুন নেতৃত্বের নামে দুর্নীতিবাজদের পুনর্বাসন করতে হুমকি-ধমকি দিচ্ছেন। তিনি আরও বলেন, হাওয়া ভবন এ দেশের জনগণের কাছে নৈরাজ্যের প্রতীক। আগামী নির্বাচন অন্তবর্তীকালীন সরকারের অধীন নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের মাধ্যমেই হবে। বিরোধী দলকে নির্বাচন মিশনকে শক্তিশালী করতে সংসদে এসে গঠনমূলক প্রস্তাব দেওয়ার আহ্বান জানান।
তিনি গতকাল শনিবার তাড়াশ দলিল লেখক সমিতির হলরুমে উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান আলহাজ গাজী ম ম আমজাদ হোসেন মিলনের সভাপতিত্বে দলের বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে জোট সরকারের আমলে জঙ্গিবাদের উত্থানের সমালোচনা করে বলেন, জোট সরকার ক্ষমতায় থাকলে লাদেনরূপী জঙ্গিদের পাকিস্তানে নয়, এ দেশেই পাওয়া যেত। দিনব্যাপী ওই বর্ধিত সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন স্থানীয় সাংসদ আলহাজ গাজী ইসহাক হোসেন তালুকদার।
আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম বলেছেন, জামায়াত ছাড়া বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়ার কোনো অস্তিত্বই নেই। এজন্য ওই যুদ্ধাপরাধীদের বাঁচাতে বেপরোয়া হয়ে মাঠে নেমেছেন তিনি। যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষার আন্দোলন-সংগ্রামের নামে যারা দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়, ঐক্যবদ্ধভাবেই তাদের সব ষড়যন্ত্রের বিষদাঁত ভেঙে দেওয়া হবে।
আইন প্রতিমন্ত্রী শনিবার রাজধানীর খিলগাঁও চৌরাস্তায় যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নস্যাৎ করতে জামায়াত-বিএনপির জ্বালাও-পোড়াও ও ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে খিলগাঁও-সবুজবাগ-রামপুরা থানা যুবলীগ আয়োজিত প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ সমাবেশে এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, খালেদা জিয়া তথাকথিত নতুন নেতৃত্বের নামে দুর্নীতিবাজ ছেলেদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরের স্বপ্ন দেখছেন। তার এ স্বপ্ন কখনোই পূরণ হওয়ার নয়। এ দেশের জনগণ স্বাধীনতাবিরোধীদের আর ক্ষমতায় আসতে দেবে না।

Fugitive killers must be brought back : PM Sheikh Hasina



Fugitive killers must be brought back : PM Sheikh Hasina

Bangladesh Prime Minister Sheikh Hasina on Saturday said the six fugitive Bangabandhu killers must be brought back to the country and hanged subsequently.
The prime minister called upon the grass-root level activists to strengthen their activities and work sincerely for implementing the election manifesto. "Everybody will have to be alert as conspiracies to destroy the democracy are on," 

Six killers stay out of reach

None of the remaining six convicted killers of Bangabandhu, now holed up in different countries, could be brought back yet despite Bangladesh government's diplomatic manoeuvres.

The government even does not yet have specific information about the whereabouts of a number of the absconding killers because of their frequent change of location. It already sought assistance from the Interpol in this regard, but for no result. Law Minister Shafique Ahmed, however, yesterday claimed that the government has information about the fugitives and is working to bring them back to face justice.
The six absconding killers are Lt Col (dismissed) Khandaker Abdur Rashid, Lt Col (relieved) Shariful Haque Dalim, Lt Col (retd) Nur Chowdhury, Lt Col (retd) AM Rashed Chowdhury, Capt Abdul Mazed and Risalder Moslehuddin.
Five of the 12 convicted killers of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman were executed early yesterday at Dhaka Central Jail. Another convict, Aziz Pasha, died in Zimbabwe in 2002.

Sources in the administration and intelligence agencies said the government has specific information about two of the six absconding convicts. Lt Col (retd) AM Rashed Chowdhury now resides in the USA and is trying for getting political asylum in Canada, they said. Another convict Lt Col (retd) Nur Chowdhury, after a long stay in Germany, has also sought political asylum in Canada. No specific information regarding the locations of four others is available, but different sources say they are hiding in Libya, Pakistan, Kenya and Hong Kong.

Fugitive killers must be brought back : PM Sheikh Hasina

Fugitive killers must be brought back : PM Sheikh Hasina 
Bangladesh Prime Minister Sheikh Hasina on Saturday said the six fugitive Bangabandhu killers must be brought back to the country and hanged subsequently. The prime minister called upon the grass-root level activists to strengthen their activities and work sincerely for implementing the election manifesto. "Everybody will have to be alert as conspiracies to destroy the democracy are on," 
Six killers stay out of reach
None of the remaining six convicted killers of Bangabandhu, now holed up in different countries, could be brought back yet despite Bangladesh government's diplomatic manoeuvres. 
The government even does not yet have specific information about the whereabouts of a number of the absconding killers because of their frequent change of location. It already sought assistance from the Interpol in this regard, but for no result. Law Minister Shafique Ahmed, however, yesterday claimed that the government has information about the fugitives and is working to bring them back to face justice. The six absconding killers are Lt Col (dismissed) Khandaker Abdur Rashid, Lt Col (relieved) Shariful Haque Dalim, Lt Col (retd) Nur Chowdhury, Lt Col (retd) AM Rashed Chowdhury, Capt Abdul Mazed and Risalder Moslehuddin. Five of the 12 convicted killers of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman were executed early yesterday at Dhaka Central Jail. Another convict, Aziz Pasha, died in Zimbabwe in 2002.  Sources in the administration and intelligence agencies said the government has specific information about two of the six absconding convicts. Lt Col (retd) AM Rashed Chowdhury now resides in the USA and is trying for getting political asylum in Canada, they said. Another convict Lt Col (retd) Nur Chowdhury, after a long stay in Germany, has also sought political asylum in Canada. No specific information regarding the locations of four others is available, but different sources say they are hiding in Libya, Pakistan, Kenya and Hong Kong.

Sunday, October 16, 2011

শিশুদের কুসুম-কোমল মনে প্রভাব ফেলতে পারে- এমন ছবি বা সংবাদ প্রচার:শেখ হাসিনা

শিশুদের কুসুম-কোমল মনে প্রভাব ফেলতে পারে- এমন ছবি বা সংবাদ প্রচার:শেখ হাসিনা
শিশুদের কুসুম-কোমল মনে প্রভাব ফেলতে পারে- এমন ছবি বা সংবাদ প্রচার না করার জন্য গণমাধ্যমের প্রতি আহ্বান জানিয়ে একই সঙ্গে শিশুদের সার্বিক উন্নয়নে সবার মন-মানসিকতার পরিবর্তনের আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

আজ সোমবার সকালে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ-২০১০ উপলে সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচির উদ্বোধন করতে গিয়ে তিনি এই আহবান জানান।

মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা ২০১১ সালের মধ্যে শতভাগ শিশুকে বিদ্যালয়ে নিয়ে আসার ল্যমাত্রা নির্ধারণ করেছি। গত বছর প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক পর্যন্ত বিনামূল্যে ১৯ কোটি বই বিতরণ করা হয়েছে। 

শিশুদের আরও বেশিমাত্রায় স্কুলমুখী করতে সামনের বছর বিনামূল্যে ২৩ কোটি বই ১৯ করা হবে বলে তিনি ঘোষণা করেন।

স্কুলে দুপুরে খাবারের ব্যবস্থা করা হলে শিশুরা স্কুলে যেতে আরও আগ্রহী হবে উল্লেখ করে এ বিষয়ে ইউনিসেফের সহায়তা কামনা করেন প্রধানমন্ত্রী।
এসব উদ্যোগের ফলে প্রাথমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত শিার্থীর হার বৃদ্ধি পাবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
তিনি শিশুদের জন্য আরও কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণে অভিভাবক, সমাজের সামর্থ্যবান ব্যক্তি ও শিশু কল্যাণে নিবেদিত সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, শুধু আইন ও সনদ দিয়ে শিশুদের সার্বিক উন্নয়ন সম্ভব নয়।এজন্য সবার মন-মানসিকতায় পরিবর্তন আনার আহ্বান জানান তিনি।
শিশুদের মনে প্রভাব ফেলতে পারে' এমন ছবি বা সংবাদ প্রচার করবেন নাগণমাধ্যম কর্মীদের প্রতি এ আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী। এছাড়া শিশুতোষ চলচ্চিত্র নির্মাণে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাতাদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘বছরে অন্তত একটি শিশুতোষ চলচ্চিত্র নির্মাণ করুন।
রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে কোমলমতি শিশুদের ব্যবহার না করার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদপে নেওয়া হবে।’ দলের নির্বাচনী অঙ্গীকারে শিশুশ্রম বন্ধের কথা স্মরণ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘পর্যায়ক্রমে সব খাত থেকে শিশুশ্রম বিলোপ করব।’ ইতিমধ্যেই শহরাঞ্চলের কর্মজীবী শিশুদের জন্য কর্মভিত্তিক শিা ব্যবস্থা চালু করেছিউল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী জানান, শিশু অধিকার নিশ্চিত করতে সরকার জাতীয় শিশু নীতি-২০১০ এর খসড়া প্রকাশ করেছে। সমাজের সব শ্রেণী ও পেশার মানুষের মতামতের ভিত্তিতে জাতীয় শিশু নীতি চূড়ান্ত করা হবে।
তিনি বলেন, ‘শিশুরা জাতির বড় সম্পদ। তাদের বেড়ে ওঠার স্বাভাবিক পরিবেশ নিশ্চিত করা গেলে আজকের শিশুই আগামী দিনে দেশ ও জাতির কল্যাণে আত্মনিয়োগ করবে।’ শিশুদের সামনে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরতে যথাযথ পদপে নেওয়ার কথাও জানান প্রধানমন্ত্রী।এছাড়া প্রতিবন্ধী ও অটিস্টিক শিশুদের প্রতি সবাইকে মনোযোগী হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘তাদেরকে বোঝা হিসেবে না ভেবে সমাজের মূলধারায় ফিরিয়ে আনতে হবে। তাদের মানসিক বিকাশের সুযোগ তৈরি করতে হবে।
সরকারি চাকরিতে প্রতিবন্ধীদের জন্য বয়সসীমা ৪০ বছর নির্ধারণ করার কথা জানান তিনি। নারী শিার উন্নয়নে মহাজোট সরকারের নেওয়া বিভিন্ন পদেক্ষেপর সাফল্য তুলে ধরতে গিয়ে তিনি জানান, উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণী পর্যন্ত মেয়েদের বিনা বেতনে শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টিসহ প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে মেয়েদের বৃত্তি প্রদান করা হচ্ছে।




Tuesday, October 4, 2011

Speech of Sheikh Hasina at UN



প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে ফ্রি টিকিটে হজে গেলেন প্রতারিত ৪৩৫ জন


প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিদের্শে হাজি ক্যাম্পে আটকেপড়া ৪৩৫ জন হজযাত্রী বিনামূল্যের টিকিট নিয়ে সুযোগ পেলেন হজে যাওয়ার। সউদিয়া এরাবিয়ান এয়ারলাইন্সে’র শেষ পর্যায়ের কয়েকটি হজ ফ্লাইট যোগে আটকেপরা হজযাত্রীরা হজে গেলেন।
গতকাল বেলা ২টার দিকে সরকারি উদ্যোগে সানজুরি ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলসের মাধ্যমে সউদিয়ার হজ ফ্লাইটের ক্রয়কৃত ১৭৪টি টিকিট হাজি ক্যাম্পে পৌঁছলে প্রতারিত পুরুষ-মহিলা হজযাত্রীরা মহান আল্লাহর কাছে প্রধানমন্ত্রীর জন্য হাত তুলে দোয়া করেন। মঙ্গলবার দুপুর ১২টা ৩৫ মিনিটে সউদিয়া এয়ারলাইন্সের সর্বশেষ হজ ফ্লাইট (এস ভি-৫২০৫) ৪৫০জন হজযাত্রী নিয়ে জেদ্দার উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করে।

শিশুরাই দিনবদলের কারিগর: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা



শিশুরাই দিনবদলের কারিগর: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
  অক্টোবর ২০১১, ১৮ আশ্বিন ১৪১৮
শিশুদের দিনবদলের কারিগর হিসেবে অভিহিত করে তাদের সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য সবাইকে সম্মিলিতভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শিশুদের ওপর পাঠ্যপুস্তক বোঝা যেন বোঝা হয়ে না দাঁড়ায়, সে জন্য সবাইকে সচেতন থাকার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। রাজনৈতিক নির্যাতন সন্ত্রাসের শিকার যেন শিশুদের হতে না হয়, সে দিকেও দৃষ্টি দিতে বলেছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী সোমবার ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে 'বিশ্ব শিশু দিবস শিশু অধিকার রক্ষা সপ্তাহ' আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে দেশে বিশ্ব শিশু দিবস পালিত হচ্ছে। শিশু অধিকার সপ্তাহের এবারের প্রতিপাদ্য 'তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারে জানবে শিশু জগৎটাকে'
প্রধানমন্ত্রী বলেন, "প্রতিটি শিশুর জন্য গড়ে তুলতে চাই আলোকিত নিরাপদ স্বদেশ। আসুন, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সুন্দর আগামীর জন্য আমরা আমাদের বর্তমানকে উৎসর্গ করি। আমরা সকলে স্ব স্ব অবস্থান থেকে শিশু অধিকার রক্ষা তাদের কল্যাণে কাজ করে যাবো।" দেশকে ভালোবেসে সুনাগরিক হয়ে গড়ে ওঠার জন্য শিশুদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি
গৃহে বা শিক্ষাঙ্গনে শিশুরা যাতে শারীরিক মানসিক নির্যাতনের শিকার না হয় সে জন্য শিক্ষক অভিভাবকসহ সবাকেই আরো যতœবান হওয়ার আহ্বান জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, "শিশু সব সময়ই বন্ধুর মতো আচরণ প্রত্যাশা করে। শিশুদের ওপর অতিরিক্ত বইয়ের বোঝা চাপিয়ে তাদের মানসিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত করা উচিত নয়।" শিশুর মানসিক বিকাশ জ্ঞানচর্চার জন্য প্রযুক্তি শিক্ষার ওপর জোর দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, "প্রত্যেক শিশুর জন্য তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহারের অবারিত সুযোগ থাকা প্রয়োজন। যার মাধ্যমে তারা গভীরভাবে বিশ্বের অগ্রযাত্রাকে উপলব্ধি করতে পারবে। জ্ঞান-বিজ্ঞান š¦ষণে আগ্রহী হবে। আগামী দিনের নেতৃত্ব গ্রহণের জন্য নিজেদের গড়ে তুলবে।"
"শিশুরাই জাতির ভবিষ্যৎ, বিশ্বের ভবিষ্যৎ। তারাই বিশ্বায়ন তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে আগামীতে বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে। তারাই হবে দিন বদলের ভবিষ্যৎ কারিগর। তাদের সেভাবে গড়ে তুলতে হবে," বলেন তিনি। সব ধরনের শোষণ নির্যাতন থেকে শিশুদের নিরাপদ রাখতে বর্তমান সরকারের কার্যক্রমের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, "আমরা শিশুর পরিপূর্ণ বিকাশ চাই। পারিবারিক, সামাজিক সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে শিশুর সমান অংশীদারিত্ব নিশ্চিত করতে চাই। আমরা চাই, বৈষম্যহীন শিশুবান্ধব পরিবেশ।"
শিশুদের বিকাশে পরিবারের দায়িত্বের কথাও মনে করিয়ে দিয়ে তিনি বলেন, শিশু ভূমিষ্ঠ হওয়ার পরপরই তার একটা নাম পাওয়ার অধিকার আছে। দেড় মাস থেকে টিকা পাওয়ার অধিকার আছে। ছয় মাস পর্যন্ত মায়ের দুধ পাওয়ার অধিকার আছে। পাঁচ বছর বয়সে স্কুলে যাওয়ার অধিকার আছে। শিশু অধিকারের বিষয়টি প্রত্যেককে হৃদয় দিয়ে উপলব্ধি করার প্ররামর্শ দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, "তাদের না বলবেন না। তাদের সঙ্গে কঠোর আচরণ করাবেন না এতে তারা ভেতরে ভেতরে গুটিয়ে যাবে।"
শিশুর স্বাভাবিকভাবে বেড়ে উঠার জন্য শারীরিক মানসিক পরিচর্যার প্রয়োজনীয়তার গুরুত্বের কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, "আজ দু\খের সঙ্গে বলতে হয়, ডেভলপারদের বদৌলতে আজ খেলার মাঠগুলো হারিয়ে যেতে বসেছে। আমরা ঢাকাসহ অন্যান্য শহরে বিদ্যমান পার্ক খেলার মাঠ দখলমুক্ত করেছি। এগুলোকে শিশুদের ব্যবহার উপযোগী করা হচ্ছে।"
প্রধানমন্ত্রী শিশুতোষ চলচ্চিত্র নির্মাণে চলচ্চিত্র নির্মাতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, "আপনারা বছরে অন্তত একটি শিশুতোষ চলচ্চিত্র নির্মাণ করুন। সরকার আপনাদের পাশে থাকবে।" ভীতিকর ছবি বা সংবাদ প্রচার গণমাধ্যমের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। প্রতিবন্ধী অটিস্টিক শিশুদের বোঝা মনে না করার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, "তারা আমাদের পরিবার সমাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ। তাদের বোঝা ভাবলে চলবে না। তাদের সমাজের মূলধারায় ফিরিয়ে আনতে হবে।"
২০০১ সালে নির্বাচন পরবর্তী সহিংহতার কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, "অতীতে এদেশের অনেক শিশুকেই রাজনৈতিক নির্যাতন সন্ত্রাসের শিকার হতে হয়েছিলো। আমরা সেই অন্ধকার সময়ের পুনরাবৃত্তি দেখতে চাই না।"শিশুদের কল্যাণে নেওয়া সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ, শিশুমৃত্যুর হার কমানো, স্কুল ফিডিং কার্যক্রম শুরু করার বিয়ষগুলো প্রধানমন্ত্রী তার বক্তব্যে তুলে ধরেন
ওসমানী মিলনায়তনে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। অনুষ্ঠান উপস্থাপনা, ধর্মগ্রন্থ থেকে তিলওয়াত- সব শিশুরাই করেছে। শিশুদের পক্ষ থেকে সারাহ মেহজাবিন আবিদুর রহমান দীপ নামে দুটি শিশু বক্তব্যও রাখে
অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন মহিলা শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী শিরীণ শারমিন চৌধুরী, ইউনিসেফের আবাসিক প্রতিনিধি ক্যারল ডি রয়, মহিলা শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব তারিক উল ইসলাম। বক্তৃতা দেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী দর্শক সারিতে বসে শিশুদের পরিবেশিত অনুষ্ঠান উপভোগ করেন